Header Ads

বঙ্গুবন্ধু স্যাটেলাইট-১ এর যত সুযোগ সুবিধা না জানলে বাঙালী বা শিক্ষার্থী হিসেবে সবচেয়ে মিস (Great Miss as a Bangali or student not to know about so many advantages of Bangbandu Satellite-1)

Satellite-geniusmanik.com

বাংলাদেশ নতুন সম্ভাবনার দুয়ার খুলে প্রবেশ করেছে স্যাটেলাইট জগতে। আর এ নতুন অগ্রগতিতে দেম ও জাতি পেতে যাচ্ছে বেশ কিছু সুযোগ সুবিধা। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ কক্ষপথে সুষ্ঠ ও সুন্দর ভাবে স্থাপন হওয়ার পর বৈশ্বিক টেলিযোগাযোগের ক্ষেত্রে সকল অসুবিধার চিরাবসান হবে। জিওস্টেশনারী কমিউনিকেশন স্যাটেলাইট বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ থেকে আমাদের প্রিয় ডিজিটাল বাংলাদেশ ৪০ (চল্লিশ) ধরনের সেবা পাবে। নিম্নে উল্লেখযোগ্য সেবাগুলো তুলে ধরা হলো-

১. ইন্টারনেট এর সুবিধা,
২. রেডিও বা স্যাটেলাইট টেলিভিশন সম্প্রচার,
৩. DTP (Direct To Home)সেবা,
৪. টেলিমেডিসিন সুযোগের দ্বার উন্মুক্ত,
৫. ভি-স্যাট সহজ সুবিধা,
৬. ই-লার্নিং এর ব্যাপক সম্ভাবনা,
৭. ই-গবেষণা করা যাবে সহজে,
৮. ভিডিও কনফারেন্স এর ব্যাপক সুযোগ,
৯. দুর্যোগপূর্ণ অবস্থায় জরুরি যোগাযোগ করার সুযোগ,
১০. জাতীয় নিরাপত্তা কাজে ব্যবহার করা যাবে,
১১. দূরসংবেদনশীল তথ্যে মাটি বা পানির নিচে অনুসন্ধান ও উদ্ধার কাজে লাগানো যাবে,
১২. মহাকাশে বা মহাশূন্যে এক্সপ্লোরেশন করা যাবে,
১৩. ছবি তোলার কাজে ব্যবহৃত হবে,
১৪. গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম (GPS) এ কাজে লাগবে,
১৫. গামা রে বাস্ট ডিটেকশন করতে পারবে,
১৬. পারমাণবিক বিস্ফোরণ কাজে ব্যবহার করা যাবে,
১৭. তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাস অনুসন্ধান কাজে লাগবে,
১৮. বিভিন্ন খনি শনাক্তকরন কাজে লাগবে,
১৯. ডিজিটাল ম্যাপ তৈরিতে ব্যবহার করা যাবে,
২০. আসন্ন হামলা সম্পর্কে  জানা যাবে,
২১. স্থল সেনাবাহিনী ও অন্যান্য ইন্টেলিজেন্স সম্পর্কে আগাম সতর্কবার্তা পেতে কাজে লাগবে,
২২. অর্থ আয়ের বিশাল সুযোগ রয়েছে,
২৩. এছাড়াও আর সুযোগ সুবিধা রয়েছে।

***১১ মে ২০১৮ মহাকাশে উৎক্ষেণ করা হয় বাংলাদেশের প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ যুক্তরাষ্ট্রের ফ্রোরিডায় ক্যানাভেরালে অবস্থিত কেনেডি স্পেস সেন্টারের লঞ্চ কমপ্লেক্স ৩৯এ (39A) থেকে।
***উৎক্ষেপণের পর নির্দিষ্ট উচ্চতায় পৌঁছে রকেটের স্টেজ-১ খুলে যায়। এ সময় স্টেজ-২ এর ইঞ্জিন চালু হয়।
***স্টেজ-১ ফিরে আসে আটলান্টিকে ভাসমান ড্রোন শিপে। স্টেজ-২ স্যাটেলাইটটিকে জিওস্টেশনারি ট্রান্সফার অরবিটে নিয়ে যায়।
***সেখানে পেলোড থেকে স্যাটেলাইটটিকে অবমুক্ত করা হয়। এ পুরো প্রক্রিয়া সমাপ্ত হতে সময় লাগে ৩৩ মিনিট।
***রকেট থেকে উন্মুক্ত হওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্র, ইটালি ও দক্ষিণ কোরিয়ার তিনটি গ্রাউন্ড স্টেশন থেকে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ এর নিয়ন্ত্রণ নেয়া হয়।
***উৎক্ষেপণের ১ ঘন্টা ১০ মিনিট পর বাংলাদেশ গাজীপুর গ্রাউন্ড স্টেশন এর প্রাথমিক সংকেত গ্রহণ করে।










Please share this………..


No comments