সিলেবাস অনুসারে প্রিলিমিনারি প্রস্তুতি কিভাবে নিবেন সেই বিষয়ে টিপস/Tips on how to get preliminary preparation according to syllabus
preli.tips-geniusmanik.com
সিলেবাস অনুসারে প্রিলিমিনারি প্রস্তুতি কিভাবে নিবেন সেই বিষয়ে টিপস/
ইংরেজীর এর জন্য বইঃ
***English
for Competitive Examination – এ বইটা
আগের বছরের
বিসিএস এবং
অন্যান্য পরীক্ষার
প্রশ্নের সলিউশনের
জন্য অনেকেই
ফলো করে। কিছু
ভুল বাদ
দিলে এটা
থেকে প্রশ্নের
ভাল ধারণা
হয়।
ইংলিশের সব
গাইডই ভুলে
ভরা, তাই
সাবধান হতে
হবে।
এই বইটা
থেকে আগের
বছরের প্রশ্ন
সলভ হবে,
কিন্তু ডিটেইল
গ্রামারের নিয়ম
পড়া হবে
না।
***গ্রামার এর জন্য
যে কোন
ইন্টার মিডিয়েট
লেভেলের গ্রামার
বইয়েই চলবে। আগে
যেটা পড়েছেন
সেটাই পড়ুন। আগে
যারা P. C. Das, বা Wren & Martin English Grammar পড়েছেন, তাঁরা অবশ্যই
এগুলোই পড়বেন। অন্য
যেটা পড়েছেন,
তাতেই হবে।
***Advance Learners এর মত
হলেও চলবে। এখন
এই গ্রামার
বই আপনাকে
বেসিক নিয়ম
44শিখাবে, তাতেই
৭০% কাজ
হয়ে যায়। কিন্তু
এইসব গ্রামার
বইতে চাকরির
প্রশ্নের মত
করে নিয়মগুলো
অনেক সময়ই
দেয়া থাকে
না।
***তাই গ্রামারের নিয়মের
জন্য বাজারের
যে কোন
জব গ্রামার
বই (saifir’s, mentors, oracle যা আছে বাজারে-
যে কোনটা)
দেখুন।
এবার গ্রামারের
যে সব
টপিক সিলেবাসে
দেয়া আছে
সেগুলো দেখিঃ
***প্রথমে দেখি G) Composition: Names of
parts of paragraphs/letters/applications: এখানে ২টা
জিনিসের কথা
বলা হইছে।
(১) ইংরেজী চিঠি/এপ্লিকেশানের বিভিন্ন
অংশের নাম
– এটা তো
আমরা স্কুলে
vii-viii এ পড়েছি। ওই
ক্লাসের গ্রামার
বইয়ে এখনো
আছে।
নিজে খাতায়
লিখে ফেলতে
পারেন।
আর সহজ
জিনিস, তাই
নতুন যে
বিসিএস গাইডগুলো
বের হবে
তাতে থাকবে।
(২) parts of paragraphs: একটা
প্যারাগ্রাফের কি
কি অংশ
থাকে সেটা
সিলেবাসে আছে। কিন্তু
জিনিস সোজা। একাডেমিক
রাইটিংয়ে একটা
paragraph-এ ৩টা
পার্ট থাকেঃ
(i)Topic Sentence
(ii) Body বা
supporting sentence
(iii) Concluding Sentence
ধরুন এতে বাংলাদেশ
যে ভাল,
তার কয়েকটা
ইস্যু খুঁজে
পেলাম।
এখন যেভাবে
ইচ্ছা লিখলে
সেটা একাডেমিক
রাইটিং হবেনা। প্রতিটা
ইস্যুর জন্য
একটা করে
paragraph লিখব।
ধরি ১ম
ইস্যু হল
- বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক
ব্যাকগ্রাউন্ড আর
পাকিস্থানের সামরিক
শাসনের কারণে
জাতিসংঘ বাংলাদেশকে
প্রিফার করে। এই
ইস্যুটা নিয়ে
যে paragraph টা লিখব তাতে
তিনটা অংশ
থাকবে।
(i)Topic
Sentence
(ii)
Body বা supporting sentence
(iii)
Concluding Sentence.
এখানে Topic Sentence মানে প্রথম বাক্যে–এ শুধু ইস্যুটা
বলব।
মানে ‘main idea’ টা। এই বাক্যের মাধ্যমে
নিশ্চিত হবে
যে, এই
paragraph টা কি
নিয়ে লিখব। মানে
এই topic sentence দিয়ে paragraph টাকে control করা হয়।
যাতে অন্য
বিষয় চলে
না আসে। তাই
topic sentence কে controlling sentence বা controlling idea বলা হয়। Topic Sentence এর পর কয়েকটা
বাক্যে এই
ইস্যুটিকে ডিটেইলস
বলল।
এই ডিটেইলস
অংশকে বলে
Body বা supporting sentence. এতে উদাহরণ, কোটেশান,
কারণ, ডেটা
(reasons, examples, statistics, facts, quotations) এসব থাকবে।
আর সবশেষ
বাক্যে আবার
পুরো paragraph টাকে summarize করর।
এজন্য শেষ
বাক্যটিকে Concluding Sentence বা Concluding remark বলে।
***সিলেবাসের গ্রামার
অংশের (A) থেকে
(E) তে শুধু
টপিকের নাম। এগুলো
গ্রামার বই
থেকে পড়ে
ফেলুন।
এখানে Transformation of Sentence আর Correction এর টপিক
সরাসরি দেয়া
আছে।
এই এই
টপিকগুলোতে জোর
দিন।
মানে আগে
যেমন কারেকশানের
কোন আগা-মাথা ছিল না,
এখন ধারণা
করা যাবে
কোথা থেকে
আসবে।
*** (F)Words: Meanings,
Synonyms, Antonyms, Spellings, Usage of words as various parts of speech,
Formation of new words by adding prefixes and suffixes: এখানে ভোকাবিউলারি আর,
নতুন শব্দ
গঠনের কথা
বলা হয়েছে। বাজারের
যে কোন
ভোকাবিউলারি বইতেই
চলবে।
অবশ্যই আগের
প্রশ্ন প্রথমে
সলভ করবেন। আর
যারা সময়
নিয়ে ভোকাবিউলারি
পড়তে চান,
তাঁরা Word Smart (I &II) পড়তে । শুধু
ভোকাবিউলারি পড়লেই
হবে না,
আগের বিসিএস
ও অন্যান্য
চাকরির পরীক্ষার
যা এসেছিল,
সেগুলোর মত
প্রাকটিস করতে
হবে।
PART- II: Literature 15: সিলেবাসঃ [ English Literature: Names of
writers of literary pieces from Elizabethan period to the 21st Century.
Quotations from drama/poetry of different ages। ]
মানে লেখকের
নাম, বইয়ের
নাম আর
কোটেশান।
সেটা এলিজাবেথান
পিরিয়ড থেকে
আধুনিক পর্যন্ত। এইটা
একটু নতুন
সংযোজন।
মানে ১৫
নম্বর এখান
থেকে আসবে,
তাই এটার
দিকে নজর
দিতেই হবে। যাতে
যারা আগে
পড়েননি তাঁরা
শুরু করতে
পারেন।
যাতে গাইড
থেকে বা
অন্য কোথাও
পড়লে যেন
মনে না
হয় – এম্মা,
এগুলো কি!
Periods of English Literature:
***Elizabethan
period (1558–1625): রাণী প্রথম
এলিজাবেথ আর
রাজা জেমস-১ এর শাসনকালে
ট্রাজেডি ভিত্তিক
থিয়েটারের যুগ। এই
সময়ের বিখ্যাতদের
মধ্যে Edmund Spenser, William
Shakespeare, Ben Jonson, and Christopher Marlowe এরকম
কয়েকজন।
এদের কিছু
বইয়ের নাম,
২/১টা
কোটেশান আর
শেক্সপিয়ারের জন্ম-মৃত্যুসহ ডিটেইলস
জানতে হবে।
***
Neo-Classical Period (1660–1798): আঠার শতকের
শেষ পর্যন্ত
এই যুগ। এর
আবার তিনটা
ভাগ আছে। এযুগের
কয়েকজন বিখ্যাত
সাহিত্যিক হলেন
John Milton (ওনার Paradise Lost এর কথা আমরা
জানি), Alexander Pope, Jonathan Swift,
Samuel Johnson (১ম ইংরেজী
ডিকশনারি এই
জনসনের)।
***
Romanticism (1798–1837): ১৭৯৮ সালে
William Wordsworth এবং Samuel Taylor Coleridge কিছু গীতিকবিতা লিখেন,
যেগুলোকে Lyrical Ballads বলে। আমাদের HSC তে এই
S. T. Coleridge এর ‘The Ancient Mariner’ ছিল ইংরেজী বইয়ের
প্রথম গল্প। আসলে
আমাদের জন্য
এটা গল্প
আকারে দেয়া
হয়েছিল।
এটা ছিল
তাঁর কবিতা
‘The Rime of the Ancient Mariner’- ১৭৯৮ সালে
প্রকাশিত।
এর বিখ্যাত
লাইনগুলো আমরা
শুনেছি-
“Water,
water, everywhere, // And all the boards did shrink; // Water, water,
everywhere, // Nor any drop to drink”
একেবারে রবীন্দ্রনাথ
বা তাঁর
আগের বিহারীলালের
ছন্দের মত,
তাই না?
এগুলো গীতিকবিতা।
যাই হোক,
এটা প্রকাশের
সাথেই শুরু
হয় ইংরেজী
সাহিত্যের রোমান্টিক
যুগ।
তাহলে রোমান্টিক
যুগের বিখ্যাতরা
হলেন William Wordsworth, Samuel Taylor
Coleridge, William Blake. এনারা হলেন
রোমান্টিক যুগের
ফার্স্ট জেনারেশন। আর
সেকেন্ড জেনারেশান
রোমান্টিক কবিরা
হলেন বায়রন,
শেলী, কিটস
(Lord Byron, Percy Bysshe Shelley, John Keats). ১৮৩৭
সালে রাণী
ভিক্টোরিয়া সিংহাসনে
বসেন।
এরপর শুরু
হয় ভিক্টোরিয়ান
যুগ।
***Victorian
literature (1837–1901): রাণী ভিক্টোরিয়ার
ক্ষমতা গ্রহণ
থেকে এই
যুগ।
এই যুগে
উপন্যাস জনপ্রিয়
মাধ্যম হয়। এযুগের
বিখ্যাতদের মধ্যে
Charles Dickens, George Eliot, Robert Browning, Alfred Lord Tennyson ইত্যাদি। ডিকেন্সের কথা
আমরা জানি। ফরাসী
বিপ্লবের পটভূমিতে
প্যারিস আর
লন্ডনকে নিয়ে
লেখা তাঁর
“A Tale of Two Cities” তো বেস্ট
সেলিং বই। আর
টেনিসন ছিলেন
রানী ভিক্টোরিয়ার
রাজকবি।
*** ১৯০১ সাল থেকে
আধুনিক যুগ। এসময়ের
কিছু বইয়ের
লেখকের নাম
জানতে হবে। টি
এইচ এলিয়ট
থেকে আজকের
চেতন ভগত
যে কেউই
হতে পারে। কিছু
বইয়ের নাম
বার বার
জোরে জোরে
বলবেন, অন্য
কাউকে শোনাবেন।
এই যুগবিভাগে
বিভিন্ন জায়গার
কিছুটা পার্থক্য
দেখা যায়। তাই
গাইডে বা
অন্য কোথাও
কিছু অমিল
বা উপযুগ
থাকতে পারে।
Post a Comment