(পর্বঃ০৬/৬) নবম-দশম শ্রেণীর বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় বই থেকে সংগৃহিত গুরুত্ত্বপুর্ণ প্রশ্ন/(Part:06/6) The question of great importance collected from the class ninth-tenth Bangladesh and Global Studies book
great importance collection-geniusmanik.com |
(পর্বঃ০৬/৬) নবম-দশম শ্রেণীর বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় বই থেকে সংগৃহিত গুরুত্ত্বপুর্ণ প্রশ্ন
৩২৩) পৃথিবীর বৃহত্তম ব দ্বীপ – বাংলাদেশ
৩২৪) বাংলাদেশের ভু খন্ড – উত্তর থেকে দক্ষিণে ঢালু
৩২৫) বাংলাদেশের প্রায় সমগ্র অঞ্চল – এক বিস্তীর্ন সমভূমি
৩২৬) ভূ প্রকৃতির ভিত্তিতে বাংলাদেশ ভাগ করা হয় – ৩ টি শ্রেণীতে
৩২৭) টারশিয়ারে যুগের পাহাড়সমূহ – মোট ভূমির প্রায় ১২%
৩২৮) হিমালয় পর্বত উথিত হয় – টারশিয়ারি যুগে
৩২৯) দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের পাহাড় সমূহ – রাঙ্গামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, কক্সবাজার এবং চট্টগ্রামের পূর্বাংশ
৩৩০) দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের পাহাড়গুলোর উচ্চতা – ৬১০ মিটার
৩৩১) বাংলাদেশের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ – তাজিনডং ( বিজয়)
৩৩২) বিজয়ের উচ্চতা – ১২৩১ মিটার
৩৩৩) বিজয় – বান্দরবানে অবস্থিত
৩৩৪) বাংলাদেশের ২য় সর্বোচ্চ শৃঙ্গ – কিওক্রাডং( ১২৩০ মি)
৩৩৫) আরো দুটি পাহাড় – মোদকমুয়াল ( ১০০০মি.), পিরামিড( ৯১৫মি)
৩৩৬) এই পাহাড় গুলো গঠিত – বেলে পাথর, কর্দম, শেল পাথর দ্বারা
৩৩৭) উত্তর উত্তরপূর্বাঞ্চলের পাহাড়সমূহ – ময়মনসিংহ, নেত্রকোনার উত্তরাংশ, সিলেটের উত্তর উত্তর পূর্বাংশ, মৌলভী বাজার, হবিগঞ্জের দক্ষিনের পাহাড়
৩৩৮) পাহাড় গুলোর উচ্চতা – ২৪৪ মিটার
৩৩৯) উত্তরের পাহাড়গুলো – টিলা নামে পরিচিত
৩৪০) টিলার উচ্চতা – ৩০ থেকে ৯০ মিটার
৩৪১) এ অঞ্চলের পাহাড় সমূহ – চিকনাগুল, খাসিয়া, জয়ন্তিয়া
৩৪২) প্লাইস্টোসিন কালের সোপান – দেশের মোট ভূমির ৮% নিয়ে গঠিত
৩৪৩) প্লাইস্টোসিন কাল বলা হয় – আনুমানিক ২৫,০০০ বছর পূর্বের সময়কে
৩৪৪) প্লাইস্টোসিন কালের সোপিনসমূহ – ৩ ভাগে বিভক্ত
৩৪৫) বাংলাদেশে ছোট বড় নদী রয়েছে -৭০০ টি
৩৪৬) নদীর গুলোর আয়তন দৈর্ঘ্যে – ২২,১৫৫ কি.মি
৩৪৭) পদ্মা নদী ভারতে পরিচিত – গঙ্গা নামে
৩৪৮) পদ্মা নদীর উৎপত্তিস্থল – হিমালয়ের গাঙ্গোত্রী হিমবাহে
৩৪৯) গঙ্গা বাংলাদেশে প্রবেশ করে – রাজশাহী জেলা দিয়ে
৩৫০) পদ্মা নদী যমুনার সাথে মিলিত হয় – গোয়ালন্দে
৩৫১) ব্রক্ষপুত্রের প্রধান ধারা – যমুনা নদী
৩৫২) পদ্মা নদী মেঘনার নাথে মিলিত হয় – চাঁদপুরে
৩৫৩) গঙ্গা পদ্মা বিধৌত অঞ্চলের পরিমান – ৩৪, ১৮৮ বর্গ কি.মি
৩৫৪) পদ্মার শাখা নদী সমূহ – ভাগীরথী, হুগলি, মাথাভাঙ্গা, ইছামতি, ভৈরব, কুমার, কপোতাক্ষ, নবগঙ্গা, চিত্রা, মধুমতী, আড়িয়াল খাঁ
৩৫৫) ব্রক্ষপুত্রের উৎপত্তি – তিব্বতের মানস সরোবর
৩৫৬) বক্ষপুত্র নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে – কুড়িগ্রাম জেলার মধ্য দিয়ে
৩৫৭) ১৭৮৭ সালের আগে ব্রক্ষপুত্রের প্রধান ধারাটি প্রবাহিত হতো – ময়মনসিংহের মধ্যে দিয়ে উত্তর পশ্চিম থেকে দক্ষিণ পূর্বে
৩৫৮) ব্রক্ষপুত্র নদের গতি পরিবর্তিত হয় – ১৭৮৭ সালের ভূমিকম্পে
৩৫৯) যমুনা নদীর শাখা নদী – ধলেশ্বরী
৩৬০) ধলেশ্বরী নদীর শাখা নদী – বুড়িগঙ্গা
৩৬১) যমুনা নদীর উপনদী সমূহ – ধরলা, তিস্তা, করতোয়া, আত্রাই
৩৬২) গঙ্গার সঙ্গমস্থল পর্যন্ত ব্রক্ষপুত্রের দৈর্ঘ্য – ২৮৯৭ কি.মি এবং আয়তন – ৫,৮০,১৬০ বর্গ কি.মি এবং এর ৪৪,০৩০ বর্গ কি.মি বাংলাদেশের
৩৬৩) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী মিলনে উৎপত্তি – মেঘনা নদী
৩৬৪) সুরমা ও কুশিয়ার উৎপত্তি- আসামের বরাক নদী নাগা- মণিপুর অঞ্চলে
৩৬৫) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করে – সিলেট জেলা দিয়ে
৩৬৬) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী মিলিত হয় – সুনামগঞ্জের আজমিরিগঞ্জে এবং কালনী নামে দক্ষিণ পশ্চিমে অগ্রসর হয়ে মেঘনা নাম ধারন করে
৩৬৭) মেঘনা পুত্রের সাথে মিলিত হয় – ভৈরব বাজারের কাছে
৩৬৮) বুড়িগঙ্গা, ধলেশ্বরী, ও শীতলক্ষ্যা মেঘনার সাথে মিলিত হয় – মুন্সিগঞ্জে
৩৬৯) মেঘনার শাখা নদী – মুন, তিতাস, গোমতী, বাউলাই।
৩৭০) বাংলাদেশের দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের প্রধান নদী – কর্ণফুলী
৩৭১) কর্ণফুলি নদীর উৎপত্তি – লুসাই পাহাড়ে
৩৭২) কর্ণফুলির দৈর্ঘ্য – ৩২০ কি.মি
৩৭৩) কর্ণফুলির প্রধান উপনদী – কাপ্তাই, হালদা, কাসালাং, রাঙখিয়াং
৩৭৪) বাংলাদেশের প্রধান সমুদ্র বন্দর – চট্টগ্রাম কর্ণফুলির তীরে অবস্থিত
৩৭৫) তিস্তা নদীর উৎপত্তি – সিকিমের পার্বত্য অঞ্চল
৩৭৬) তিস্তা নদী – ভারতের জলপাইগুড়ি ও দার্জিলিং হয়ে ডিমলা অঞ্চল দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে
৩৭৭) তিস্তা নদীরর গতিপথ পরিবর্তিত হয় – ১৯৮৭ সালের বন্যায়
৩৭৮) তিস্তা নদী মিলিত হয় – ব্রক্ষপুত্রের সাথে
৩৭৯) তিস্তা নদীর দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ – ১৭৭ কি.মি ও ৩০০ থেকে ৫৫০ মি.
৩৮০) বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের পানি নিষ্কাশনের প্রধান উৎস – তিস্তা নদী
৩৮১) তিস্তা ব্যারেজ প্রকল্পটি নির্মিত হয় – ১৯৯৭-৯৮ সালে
৩৮২) মংলা বন্দরের দক্ষিণে – পশুর নদী
৩৮৩) পশুর নদীর দৈর্ঘ্য প্রস্থ – প্রায় ১৪২ কি.মি ও ৪৬০ মি. থেকে ২.৫ কি.মি
৩২৪) বাংলাদেশের ভু খন্ড – উত্তর থেকে দক্ষিণে ঢালু
৩২৫) বাংলাদেশের প্রায় সমগ্র অঞ্চল – এক বিস্তীর্ন সমভূমি
৩২৬) ভূ প্রকৃতির ভিত্তিতে বাংলাদেশ ভাগ করা হয় – ৩ টি শ্রেণীতে
৩২৭) টারশিয়ারে যুগের পাহাড়সমূহ – মোট ভূমির প্রায় ১২%
৩২৮) হিমালয় পর্বত উথিত হয় – টারশিয়ারি যুগে
৩২৯) দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের পাহাড় সমূহ – রাঙ্গামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, কক্সবাজার এবং চট্টগ্রামের পূর্বাংশ
৩৩০) দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের পাহাড়গুলোর উচ্চতা – ৬১০ মিটার
৩৩১) বাংলাদেশের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ – তাজিনডং ( বিজয়)
৩৩২) বিজয়ের উচ্চতা – ১২৩১ মিটার
৩৩৩) বিজয় – বান্দরবানে অবস্থিত
৩৩৪) বাংলাদেশের ২য় সর্বোচ্চ শৃঙ্গ – কিওক্রাডং( ১২৩০ মি)
৩৩৫) আরো দুটি পাহাড় – মোদকমুয়াল ( ১০০০মি.), পিরামিড( ৯১৫মি)
৩৩৬) এই পাহাড় গুলো গঠিত – বেলে পাথর, কর্দম, শেল পাথর দ্বারা
৩৩৭) উত্তর উত্তরপূর্বাঞ্চলের পাহাড়সমূহ – ময়মনসিংহ, নেত্রকোনার উত্তরাংশ, সিলেটের উত্তর উত্তর পূর্বাংশ, মৌলভী বাজার, হবিগঞ্জের দক্ষিনের পাহাড়
৩৩৮) পাহাড় গুলোর উচ্চতা – ২৪৪ মিটার
৩৩৯) উত্তরের পাহাড়গুলো – টিলা নামে পরিচিত
৩৪০) টিলার উচ্চতা – ৩০ থেকে ৯০ মিটার
৩৪১) এ অঞ্চলের পাহাড় সমূহ – চিকনাগুল, খাসিয়া, জয়ন্তিয়া
৩৪২) প্লাইস্টোসিন কালের সোপান – দেশের মোট ভূমির ৮% নিয়ে গঠিত
৩৪৩) প্লাইস্টোসিন কাল বলা হয় – আনুমানিক ২৫,০০০ বছর পূর্বের সময়কে
৩৪৪) প্লাইস্টোসিন কালের সোপিনসমূহ – ৩ ভাগে বিভক্ত
৩৪৫) বাংলাদেশে ছোট বড় নদী রয়েছে -৭০০ টি
৩৪৬) নদীর গুলোর আয়তন দৈর্ঘ্যে – ২২,১৫৫ কি.মি
৩৪৭) পদ্মা নদী ভারতে পরিচিত – গঙ্গা নামে
৩৪৮) পদ্মা নদীর উৎপত্তিস্থল – হিমালয়ের গাঙ্গোত্রী হিমবাহে
৩৪৯) গঙ্গা বাংলাদেশে প্রবেশ করে – রাজশাহী জেলা দিয়ে
৩৫০) পদ্মা নদী যমুনার সাথে মিলিত হয় – গোয়ালন্দে
৩৫১) ব্রক্ষপুত্রের প্রধান ধারা – যমুনা নদী
৩৫২) পদ্মা নদী মেঘনার নাথে মিলিত হয় – চাঁদপুরে
৩৫৩) গঙ্গা পদ্মা বিধৌত অঞ্চলের পরিমান – ৩৪, ১৮৮ বর্গ কি.মি
৩৫৪) পদ্মার শাখা নদী সমূহ – ভাগীরথী, হুগলি, মাথাভাঙ্গা, ইছামতি, ভৈরব, কুমার, কপোতাক্ষ, নবগঙ্গা, চিত্রা, মধুমতী, আড়িয়াল খাঁ
৩৫৫) ব্রক্ষপুত্রের উৎপত্তি – তিব্বতের মানস সরোবর
৩৫৬) বক্ষপুত্র নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে – কুড়িগ্রাম জেলার মধ্য দিয়ে
৩৫৭) ১৭৮৭ সালের আগে ব্রক্ষপুত্রের প্রধান ধারাটি প্রবাহিত হতো – ময়মনসিংহের মধ্যে দিয়ে উত্তর পশ্চিম থেকে দক্ষিণ পূর্বে
৩৫৮) ব্রক্ষপুত্র নদের গতি পরিবর্তিত হয় – ১৭৮৭ সালের ভূমিকম্পে
৩৫৯) যমুনা নদীর শাখা নদী – ধলেশ্বরী
৩৬০) ধলেশ্বরী নদীর শাখা নদী – বুড়িগঙ্গা
৩৬১) যমুনা নদীর উপনদী সমূহ – ধরলা, তিস্তা, করতোয়া, আত্রাই
৩৬২) গঙ্গার সঙ্গমস্থল পর্যন্ত ব্রক্ষপুত্রের দৈর্ঘ্য – ২৮৯৭ কি.মি এবং আয়তন – ৫,৮০,১৬০ বর্গ কি.মি এবং এর ৪৪,০৩০ বর্গ কি.মি বাংলাদেশের
৩৬৩) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী মিলনে উৎপত্তি – মেঘনা নদী
৩৬৪) সুরমা ও কুশিয়ার উৎপত্তি- আসামের বরাক নদী নাগা- মণিপুর অঞ্চলে
৩৬৫) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করে – সিলেট জেলা দিয়ে
৩৬৬) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী মিলিত হয় – সুনামগঞ্জের আজমিরিগঞ্জে এবং কালনী নামে দক্ষিণ পশ্চিমে অগ্রসর হয়ে মেঘনা নাম ধারন করে
৩৬৭) মেঘনা পুত্রের সাথে মিলিত হয় – ভৈরব বাজারের কাছে
৩৬৮) বুড়িগঙ্গা, ধলেশ্বরী, ও শীতলক্ষ্যা মেঘনার সাথে মিলিত হয় – মুন্সিগঞ্জে
৩৬৯) মেঘনার শাখা নদী – মুন, তিতাস, গোমতী, বাউলাই।
৩৭০) বাংলাদেশের দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের প্রধান নদী – কর্ণফুলী
৩৭১) কর্ণফুলি নদীর উৎপত্তি – লুসাই পাহাড়ে
৩৭২) কর্ণফুলির দৈর্ঘ্য – ৩২০ কি.মি
৩৭৩) কর্ণফুলির প্রধান উপনদী – কাপ্তাই, হালদা, কাসালাং, রাঙখিয়াং
৩৭৪) বাংলাদেশের প্রধান সমুদ্র বন্দর – চট্টগ্রাম কর্ণফুলির তীরে অবস্থিত
৩৭৫) তিস্তা নদীর উৎপত্তি – সিকিমের পার্বত্য অঞ্চল
৩৭৬) তিস্তা নদী – ভারতের জলপাইগুড়ি ও দার্জিলিং হয়ে ডিমলা অঞ্চল দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে
৩৭৭) তিস্তা নদীরর গতিপথ পরিবর্তিত হয় – ১৯৮৭ সালের বন্যায়
৩৭৮) তিস্তা নদী মিলিত হয় – ব্রক্ষপুত্রের সাথে
৩৭৯) তিস্তা নদীর দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ – ১৭৭ কি.মি ও ৩০০ থেকে ৫৫০ মি.
৩৮০) বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের পানি নিষ্কাশনের প্রধান উৎস – তিস্তা নদী
৩৮১) তিস্তা ব্যারেজ প্রকল্পটি নির্মিত হয় – ১৯৯৭-৯৮ সালে
৩৮২) মংলা বন্দরের দক্ষিণে – পশুর নদী
৩৮৩) পশুর নদীর দৈর্ঘ্য প্রস্থ – প্রায় ১৪২ কি.মি ও ৪৬০ মি. থেকে ২.৫ কি.মি
Post a Comment