Header Ads

দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো এক পালায় চলবে, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের নির্দেশ/Government primary schools in the country will run in one shift, the Directorate of Primary Education has instructed

 

দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো এক পালায় চলবে, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের নির্দেশ/Government primary schools in the country will run in one shift, the Directorate of Primary Education has instructed

#দেশের #সরকারি #প্রাথমিক #বিদ্যালয়গুলো #এক_পালায় #চলবে, #প্রাথমিক_শিক্ষা_অধিদপ্তরের_নির্দেশ/ #Government #primary #schools #country #run #one_shift,#Directorate_Primary_Education #instructed

 দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো এক পালায় (শিফট) চালানোর পরিকল্পনা আগেই নিয়েছিল প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। এখন এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। যেসব বিদ্যালয়ে পর্যাপ্তসংখ্যক ব্যবহারযোগ্য শ্রেণিকক্ষ এবং শিক্ষক রয়েছেন, সেগুলো অবিলম্বে এক পালায় চালানোর ব্যবস্থা নিতে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছে অধিদপ্তর।

প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর আজ বুধবার এই নির্দেশনা জারি করেছে। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের পলিসি অ্যান্ড অপারেশন শাখার সহকারী পরিচালক নাসরিন সুলতানার সইয়ে এই চিঠি দেওয়া হয়।

 যেসব বিদ্যালয়ে পর্যাপ্ত শিক্ষক  বা শ্রেণিকক্ষ নেই বা উভয় ক্ষেত্রেই ঘাটতি আছে, সেসব বিদ্যালয়ের বিষয়ে বিকল্প একটি পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পরিকল্পনা হলো, সর্বোচ্চ এক কিলোমিটারের মধ্যে অবস্থিত এ রকম দুটি বিদ্যালয়ের তথ্য বিশ্লেষণ করে পাশাপাশি দুটি বিদ্যালয়ে দুই ভাগ করে একক পালায় পাঠদান পরিচালনা করা। আর এই বিভাজনের ক্ষেত্রে প্রাক্‌-প্রাথমিক থেকে দ্বিতীয় শ্রেণি পর্যন্ত একটি বিদ্যালয়ে এবং অন্যটিতে তৃতীয় শ্রেণি থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত পাঠদান করানোর পরিকল্পনা আছে। তবে এ বিষয়ে এখনই চূড়ান্ত না করে চালুর সম্ভাব্যতা যাচাই করে বিস্তারিত তথ্যসহ (গাণিতিক ও বাস্তবতা) প্রতিবেদন পাঠাতে জেলা শিক্ষা কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর।

ঢাকার একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একজন প্রধান শিক্ষক প্রথম আলোকে বলেন, এক কিলোমিটারের মধ্যে অবস্থিত পাশাপাশি দুটি বিদ্যালয়ে দুই ভাগ করে এক পালায় পাঠদান চালানোর পরিকল্পনা বাস্তবায়ন দুরূহ বিষয় হবে। শিক্ষার্থীদের বাস্তবতায় এটি করা বাস্তবসম্মতও হবে না।

 বর্তমানে সারা দেশে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে ৬৫ হাজার ৫৬৬টি। এর বড় অংশই দুই পালায় চলে। গত অক্টোবর মাসে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তৎকালীন সচিব মো. আমিনুল ইসলাম খান সরকারের পরিকল্পনার কথা জানিয়ে সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ‘শিক্ষার্থী, শ্রেণিকক্ষ ও শিক্ষকের সংখ্যা বিবেচনা করে দেশের সব বিদ্যালয়কে এক পালায় (শিফটে) আনার পরিকল্পনা করেছি। এ ব্যাপারে কাজ প্রায় ৯০ ভাগ সমাপ্ত হয়েছে। তিনি আরও বলেছিলেন, এতে কোনো বিদ্যালয় বন্ধ হচ্ছে না, কোনো শিক্ষকও চাকরি হারাচ্ছেন না। সবই ঠিক থাকছে। কেবল কাজটি ভাগ করা হচ্ছে।সূত্রঃhttps://www.prothomalo.com/  Like, Share and Comment........................

1 comment

Anonymous said...

Good decision